1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪৪ অপরাহ্ন

ইসরাইলকে অস্ত্র দেয়ার বিপক্ষে জার্মানির ৬৮ ভাগ মানুষ

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪
  • ৭ বার

জার্মানির বেশিরভাগ নাগরিক ইসরাইলকে অস্ত্র ও সামরিক সহায়তা দেয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের মত প্রকাশ করেছেন। নতুন এক জনমত জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। —খবর আনাদোলু এজেন্সির।

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলের সামরিক আগ্রাসন ও গণহত্যার প্রেক্ষিতে জার্মানির সরকারি সম্প্রচার মাধ্যম এআরডির চালানো জনমত জরিপটি শনিবার (১০ আগস্ট) প্রকাশ করা হয়।

জরিপ মতে, ৬৮ ভাগ জার্মান নাগরিকই ইসরাইলকে অস্ত্র দেয়ার বিপক্ষে।

এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসে একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল এআরডি। সেই সময়ও জার্মানির জনগণের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ইসরাইলকে সামরিক সহায়তার বিপক্ষে নিজেদের অবস্থান জানান। একই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সামরিক তৎপরতার সমালোচনা করেন।

নতুন জরিপ মতে, ইসরাইলকে সামরিক সহায়তা দেয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে নেতানিয়াহুর সরকারের সামরিক পদক্ষেপের ব্যাপারে জার্মান জনগণের মধ্যে সমালোচনা বেড়েছে।

জনমত জরিপে যাদের প্রশ্ন করা হয়েছিল তাদের মধ্যে প্রায় ৫৭ ভাগই বলেছেন যে ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার জবাবে ইসরাইলের সামরিক প্রতিক্রিয়া ‘অনেক বেশি হয়ে গেছে’। আগের জরিপে এই সংখ্যা ছিল ৫০ শতাংশ।

উত্তরদাতাদের মধ্যে যারা গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের সামরিক পদক্ষেপকে ‘উপযুক্ত’ বলে মনে করেন, তাদের সংখ্যা আগের চেয়ে সাত শতাংশ কমে এখন মাত্র ২১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মাত্র ৪ শতাংশ উত্তরদাতা ইসরাইলের সামরিক আগ্রাসনকে ‘ঠিক’ বলে মনে করেন। উত্তরদাতাদের প্রতি ১০ জনের মধ্যে ছয়জনের (৬১%) মতে, গাজার পরিস্থিতির জন্য ইসরাইল সম্পূর্ণ বা কিছুটা দায়ী।

জার্মানি তার নাৎসি অতীতের বিনিময়স্বরূপ গত কয়েক দশক ধরে ইসরাইলের কট্টর সমর্থক। ইসরাইলের একটি উল্লেখযোগ্য অস্ত্র সরবরাহ করে দেশটি।

শুধুমাত্র গত বছরেই ৩৫ কোটি ৩৭ লাখ ডলার মূল্যের সামরিক সরঞ্জাম ও অস্ত্র দিয়েছে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ প্রশাসন। যা আগের বছরের তুলনায় তিন গুণ। এর মধ্যে ৩০ শতাংশই সরাসরি ইসরাইলের সেনাবাহিনীর ব্যবহারের জন্য বলে জানিয়েছে স্টকহোমভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট।

এ জাতীয় আরো সংবাদ