এক দিনেই পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ২০ টাকা পর্যন্ত। কিন্তু এখনো নাগালের মধ্যে আসেনি। তাই পেঁয়াজ বাজারে ক্রেতাই কম। এছাড়া বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে চাল, লবণের দাম স্বাভাবিকই রয়েছে।
এদিকে বাজার কারসাজি ঠেকাতে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
যেমন লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম তেমনি কমতেও শুরু করেছে। কারণ তুরস্ক, মিশর, মিয়ানমার থেকে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ ঢুকছে। বাজারে ক্রেতা কমেছে পাশাপাশি তদারকিও বেড়েছে।
পাইকারিতে দেশি পেঁয়াজের কেজি দেড়শো টাকা। আর মিসর ও চীনের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। খুচরায় দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে সর্বোচ্চ ১৭০ টাকায়।
বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব ধরনের চাল। মিনিকেট ৪৭, বিআর আটাশ ৩৬, নাজিরশাইল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ৩৫ টাকা কেজিতেই বিক্রি হচ্ছে লবণ। প্রায় সব দোকানে পর্যাপ্ত লবণ মজুদও আছে।
এদিকে তালিকার দামে পণ্য বিক্রি না করায় কারওয়ান বাজারে পাঁচ দোকানীকে ১৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অজুহাত তৈরি করে কোনো পণ্যের দাম বাড়ানোর প্রবণতা বন্ধের তাগিদ সংশ্লিষ্টদের।