1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
যুবদল নেতার উপর হামলার ঘটনায় বিএনপির সভাপতিসহ ১৬ জনকে আসামী করে মামলা!  সিরাজদিখানে সরকারী রাস্তা দখল করে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের অভিযোগ! পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন জন হোপফিল্ড ও জিওফ্রে হিন্টন কর্মস্থলে যোগ না দেয়া পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু: ডিএমপি কমিশনার মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরল ৮৫ বাংলাদেশি, গেল ১২৩ বিজিপি-সেনা সদস্য হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার আসাদুজ্জামান নূর বিমানবন্দরসহ আশপাশ ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা আত্মসমর্পণ করে কারাগারে মাহমুদুর রহমান বাকেরগঞ্জের কলসকাঠী ইউনিয়নে প্যানেল চেয়ারম্যান হলেন সৈয়দ দুলাল বড় পরিবর্তন আসছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পাঠ্যবইয়ে

দুধ, মাঘন ও ঘি-তে বাড়বে বাচ্চার ওজন

দিনলিপি হেলথ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ১৩৪৪ বার

সঠিক ওজনের সুস্থ্য শিশু সব বাবা মায়েদের কাম্য। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় বাচ্চার ওজন ঠিকমত বাড়ছে না। আর এই সমস্যাটা বেশি দেখা যায় বাচ্চার বয়স ছয় মাস হবার পর থেকে। তখন শুধু দুধে বাচ্চাদের পেট ভরে না, আবার নতুন ধরণের সলিড খাবারে তারা ঠিকমত অভ্যস্ত হতে পারে না। ফলাফল ওজন কমে যাওয়া। এসময় বাচ্চাদের এমন খাবার খাওয়ানো উচিত যা বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে দুধ, মাখন ও ঘি বেশ উপকারী। বিস্তারিত জানুনঃ

১. বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে দুধ

যেকোন বাচ্চার জন্য বুকের দুধের উপর কোন খাবার নেই। দুই বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করবেন না। সেই সাথে তাকে বিভিন্নভাবে অন্য খাবারের সাথে ফর্মুলা মিল্ক দেয়ার ব্যবস্থা করুন। যেমন ফর্মুলা মিল্ক দিয়ে বিভিন্ন ফলের পায়েস বা ওটস রান্না করে দিতে পারেন। তবে ১ বছর বয়স না হলে কখনোই গরুর দুধ দিবেন না এবং ফর্মুলা দুধ খাওয়াতে হলে একজন শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াতে হবে।

২. মাখন ও ঘি

বাচ্চার ওজন বাড়াতে চাইলে তার খাবারে অল্প অল্প করে মাখন অথবা ঘি যোগ করতে পারেন। যেমন গরম ভাতে একটু ঘি মেখে ডিম পোচ দিয়ে দিলেন। অথবা তার ডিমটা মাখনে পোচ করে দিলেন। কিংবা বাচ্চার পায়েস বানাবার সময় একটু ঘি যোগ করে দিলেন। এছাড়া বাচ্চার খিচুড়ি রান্না করার সময় তেলের বদলে ঘি ব্যবহার করতে পারেন। মাখনে ভাজা অমলেট দিতে পারেন, পাউরুটিতে মাখন আর সামান্য চিনি ছড়িয়ে দিতে পারেন, সুজিতে ঘি দিতে পারেন। বাচ্চার খাবারে মাখন আর ঘির মত মজার উপাদান যোগ করার জন্য আসলে অগণিত অপশন রয়েছে। শুধু একটু বুদ্ধি খরচ করে আর নিজের বাচ্চার রুচি বুঝে খাবার রেডি করলেই হল। তবে বাচ্চার খাবারে প্রথমে অল্প অল্প করে মাখন আর ঘি যোগ করে দেখবেন বাচ্চার হজম হচ্ছে কিনা। আর এক বছর বয়স হয়ে যাবার পরেই এই দুই উপাদান দেওয়া উচিত।

এ জাতীয় আরো সংবাদ