1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

‘আমার ভেতরের যন্ত্রণাগুলো বড় হয়ে গেছে’

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৪৭৯ বার

রাজধানীর মিরপুর পুলিশলাইনে বৃহস্পতিবার ভোরে আবদুল কুদ্দুস নামে এক পুলিশের নায়েক নিজের রাইফেল দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

আত্মহত্যার আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দেন তিনি।

নিজের মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী না করলেও স্ত্রী ও শাশুড়িকে উদ্দেশ্য করে ভিন্নকথা লিখেছেন ওই স্ট্যাটাসে।

ফেসবুক স্ট্যাটাসে কুদ্দুস লেখেন– ‘আমার মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী করব না। আমার ভেতরের যন্ত্রণাগুলো বড় হয়ে গেছে, আমি আর সহ্য করতে পারছি না। প্রাণটা পালাই পালাই করছে…।

তবে অবিবাহিতদের প্রতি আমার আকুল আবেদন– আপনারা পাত্রী পছন্দ করার আগে পাত্রীর মা ভালো কিনা তা আগে খবর নেবেন। কারণ পাত্রীর মা ভালো না হলে পাত্রী কখনই ভালো হবে না। ফলে আপনার সংসারটা হবে দোজখের মতো।

সুতরাং সকল সম্মানিত অভিভাবকদের প্রতি আমার শেষ অনুরোধ, বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব দেবেন। আল্লাহ হাফেজ। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, উত্তর বিভাগ (এসটিএফ), মিরপুর-১৪, ঢাকা।’

আত্মঘাতী শাহ মো. আবদুল কুদ্দুস মিরপুর-১৪ নম্বর পুলিশলাইনে নায়েক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তার গ্রামের বাড়ি সিলেটের হবিগঞ্জের রসুলপুরে। বাবার নাম শাহ মো. আবদুল ওয়াহাব (মৃত)।

পুলিশ জানায়, আবদুল কুদ্দুস আজ ভোরে ডিউটিতে যাওয়ার সময় তার নিজের অস্ত্র দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ভোর সোয়া ৫টার দিকে তিনি অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র নিয়ে ডিউটির জন্য বের হন। পরে পুলিশ লাইনের মাঠের এক পাশে দাঁড়িয়ে আত্মহত্যা করেন।

মৃত্যুর আগে ওই পুলিশ সদস্য ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। ওই স্ট্যাটাসে নিজের মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী না করলেও স্ত্রী ও শাশুড়ির নামে ভিন্নকথা লিখেছেন। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।

এ জাতীয় আরো সংবাদ