1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

লকডাউন শিথিল করছে অস্ট্রেলিয়া

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২০
  • ৮১০ বার

লকডাউন শিথিল করছে অস্ট্রেলিয়া। বেশ কিছু অঙ্গরাজ্যে কড়াকড়ি তুলে নেওয়া হচ্ছে। এমনকি ইতোমধ্যেই দেশটির বিভিন্ন জনপ্রিয় বীচ আবারও খুলে দেওয়া হয়েছে।

দেশজুড়ে ব্যাপকহারে করোনার পরীক্ষা করা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আস্তে আস্তে করোনার প্রকোপ আরও কমতে শুরু করবে। ইতোমধ্যেই সিডনির বন্ডি বীচ এবং কাছাকাছি আরও দু’টি বীচ খুলে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার থেকেই সেখানে আগের মতো যেতে পারবেন স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রায় এক মাস ধরে এই বীচগুলো বন্ধ রেখেছিল স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। লোকজন সামাজিক দূরত্ব না মেনে বীচে একত্রিত হচ্ছিল বলেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।

নিউ সাউথ ওয়েলস অঙ্গরাজ্য থেকে কড়াকড়ি তুলে নেওয়া হচ্ছে। প্রতিবেশীদের বাড়িতে যাওয়া আসার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। দু’জন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি চাইলে তাদের প্রতিবেশীদের বাড়িতে যেতে পারবে।

আগামী শুক্রবার থেকেই এই নিয়ম কার্যকর হবে। একই সঙ্গে বাড়িতে থাকা এবং অপ্রয়োজনীয় চলাফেরার ওপর যে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছিল তাও শিথিল করা হয়েছে।

নিউ সাউথ ওয়েলস কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অনেক লোকজনই ইতোমধ্যেই বাড়িতে থাকতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। তারা শুধুমাত্র শরীরচর্চা, ওষুধ বা দরকারি জিনিসপত্র কিনতে বাইরে বের হচ্ছে। অনেকেই বাড়িতেই সেলফ আইসোলেশনে আছে।

লোকজনকে আশেপাশের বাড়িতে যাওয়া আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে দু’জনের বেশি লোকজন আশেপাশের বাড়িতে যেতে পারবে না। এছাড়া বড়রা তাদের সঙ্গে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে্ও বের হতে পারবে।

তবে যারা শারীরিকভাবে দুর্বল বা অসুস্থ তাদের বাড়িতেই থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকেই সব ধরনের সীমান্ত বন্ধ করে রেখেছে অস্ট্রেলিয়া।

একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ রাখা হয়েছিল এবং সামাজিক দূরত্ব কঠোরভাবে মেনে চলা হচ্ছিল। কিন্তু স্থানীয় লোকজনের মধ্যে সংক্রমণের হার কমতে শুরু করায় কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য।

সূত্র : জাগো নিউজ

এ জাতীয় আরো সংবাদ