1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ০১:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:

করোনায় দুই ওষুধে সুফল পেয়ে পরবর্তী ধাপে যাচ্ছে ভারত

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৩ জুন, ২০২০
  • ৬০০ বার

সারাবিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৭৭ লাখ ৩২ হাজার নয়শ ৫২ জন এবং মারা গেছে চার লাখ ২৮ হাজার দু’শ ৪৮ জন। কিন্তু করোনা রোগীদের চিকিৎসার নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ কিংবা টিকা এখনো আবিষ্কার হয়নি।

তবে, করোনা রোগীদের বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। অবশ্য কিছু ওষুধে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে৷ ফলে আশার আলো দেখে সেই ওষুধগুলো নিয়েই বিস্তর গবেষণা করছেন গবেষকরা৷

করোনা রোগীদের চিকিত্‍সায় অ্যান্টিবায়োটিক অ্যাজিথ্রোমাইসিন ব্যবহারে ফের অনুমোদন দিতে যাচ্ছে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়৷

জানা গেছে, করোনা মহামারি আকারে ছড়িয়ে যাওয়ার শুরু থেকেই দুটি ওষুধ নিয়ে আলোচনা চলছে৷ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও অ্যাজিথ্রোমাইসিন৷

ভারতে এই দুই ওষুধের মিশ্রণে হাসপাতালে ভর্তি গুরুতর করোনা রোগীর ভালো ফল হয়েছে একাধিক ক্ষেত্রে৷ এই দুই ওষুধের ব্যাপারে মাস দুয়েক আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, এই দুই ওষুধের মিশ্রণ মিরাকল কিছু ঘটাতে পারে৷ মার্কিন গবেষকরা দু’টি ওষুধ নিয়ে গবেষণা করছেন৷

অ্যাজিথ্রোমাইসিন ও হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের মিশ্রণে করোনা আক্রান্তের চিকিত্‍সার ব্যাপারে এর আগে অনুমোদন দিয়েছিল ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। শিগগিরই ওই দুই ওষুধ ব্যবহারের নতুন প্রোটোকল আনতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার৷

অল ইন্ডয়া ইন্সটিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স (এআইআইএমএস) এর ওষুধ বিভাগের প্রধান চিকিত্‍সক নভীত উইগ জানান, মাঝারি ধরনের ও আশঙ্কাজনক রোগীর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো অক্সিজেনেশন বা শরীরে অক্সিজেনের জোগান৷

তিনি আরো বলেন, অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ দিয়ে করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে খুব একটা আশাজনক ফল মেলেনি৷ তবে রোগীভেদে অ্যাজিথ্রোমাইসিন ও হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের মিশ্রণ ব্যবহারের ফল ভিন্ন দেখা গেছে। তাই ওষুধ দুটির ব্যবহারের নির্দেশনা তৈরি করা জরুরি।

তিনি আরো বলেন, প্রাথমিকভাবে কিছু ক্ষেত্রে অ্যাজিথ্রোমাইসিন দেওয়া হয়েছিল রোগীদের। কারণ করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরে কিছু রোগীর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের শঙ্কা তৈরি হচ্ছিল৷ তবে বেশি জরুরি অক্সিজেনেশনের৷

সূত্র : নিউজ এইটটিন

এ জাতীয় আরো সংবাদ