1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৪১৫ বার

সবজিতে পরিপূর্ণ রাজধানীর পাইকারি বাজার। কিন্তু দাম কমেছে মাত্র দু-একটির। ৫-১০ টাকা বেড়েছে বেশিরভাগ সবজির দাম। বিক্রেতারা বলছেন, বন্যা ও বৃষ্টিতে সবজি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সরবরাহ কমার কারণেই দাম বেড়েছে। খুচরা বাজারে এর প্রভাব পড়ায় বিরক্ত ক্রেতারাও।

রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা যায়, ফুলকপি ৪৫-৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ টাকা, শিম ১২০ টাকা ও মূলা ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব সবজি এখনও পরিপক্ক না হলেও অনেকে আগ্রহ নিয়ে কিনছেন।

এছাড়া বরবটি ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, কাঁকরোল ৪০ টাকা, ঝিঙা ৪০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, করলা ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ৩৫ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা, লাউ ২৫ টাকা, গাজর ৯০ টাকা ও টমেটো ৯০-১০০ টাকা, আলু ৩৮-৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কমেছে কাঁচামরিচের দাম। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকায়।

সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় সকল পণ্যের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে রিকশাচালক মো. হাফিজুর বলেন, ‘পরিবার গ্রামে থাকে। ঢাকায় মেসে থাকি। সকাল ও রাতের খাওয়া আর থাকার ভাড়াবাবদ মাসে দিতে হয় পাঁচ হাজার টাকা। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত রিকশা চালিয়ে আয় হয় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। রিকশার ভাড়াবাবদ গ্যারেজে দিতে হয় ৮০ টাকা। গ্রামের বাড়িতে স্ত্রী, দুই সন্তান এবং মা থাকেন। তাদের জন্য মাসে পাঠান তিন হাজার টাকার মতো।’

হাফিজুর আরও বলেন, ‘সবকিছুর দাম বাড়ার কারণে গত মাস থেকে মেস ভাড়া বাড়ার কথা বলেছে। অনেক অনুরোধ করে এ মাস পর্যন্ত সময় নিয়েছি। সামনের মাস থেকে ৫০০ টাকা বেশি দিতে হবে। এখনই যে খরচ তাতে বেশিরভাগ দিন দুপুরে না খেয়ে থাকতে হয়। আগামী মাস থেকে ৫০০ টাকা বেশি দিতে হলে কষ্ট আরও বেড়ে যাবে। জিনিসপত্রের দাম কম থাকলে হয়তো মেস ভাড়া একটু কম দেয়া যেত।’

দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বিক্রেতারা জানান, বন্যা ও বৃষ্টির কারণে সব ধরনের জিনিসের দাম বাড়তি। শীতের সবজির সরবারহ বাড়লেই দাম কমে যাবে।

এ জাতীয় আরো সংবাদ