শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। এমনিতে এবারের শীতে নতুন এক আতঙ্ক করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯)। তার মধ্যে যদি কেউ নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। তবে মৃত্যুর ঝুঁকি আরও বেড়ে যাবে। নিপাহ ভাইরাস থেকে মুক্ত
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন (টিকা) বাংলাদেশে নিয়ে আসবে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। আর এতে সহযোগিতা করছে সিরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া। এজন্য ভারতের প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো। শুক্রবার
বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য ভ্যাকসিন (টিকা) কার্যকর ও নিরাপদ প্রমাণিত হয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক। সোমবার অক্সফোর্ডের তৈরি ভ্যাকসিনের প্রথম ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের বহুল প্রতীক্ষিত ফল প্রকাশিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক
চীনের হুবেইপ্রদেশের উহান শহর উৎপত্তি করোনাভাইরাস সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের কোনো ভ্যাকসিন বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ বের হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
ঋতু বদলের এই সময়ে ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি দেখা দেয়া খুব স্বাভাবিক চিত্র। এদিকে করোনার আতঙ্কে কোণঠাসা মানুষ। তাই সর্দি-কাশি হলেই কি ঘরে বন্দি থাকতে হবে? নাকি সাধারণ অসুখ মনে করে
করোনাভাইরাসের কারণে ইতিমধ্যেই চীনে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাস জুনোটিক। এই ভাইরাস পশুর দেহ থেকে মানুষের শরীরে