অবস্থাপন্ন ঘরের মেয়ে প্রেমা দেখতে মোটামুটি। শ্যামলা রঙ, চাপা নাক, মাঝারি গড়নের মোটাসোটা। পড়াশুনোয় ভালো না। ও ভালো গান করে। তরুণী বয়সে প্রেমার বিয়ে হয়ে গেল। যারা স্ত্রী জাতিকে শুধুমাত্র ভোগের
জগতের সব সম্পর্কের নাম, রঙ হয়না। এমন কিছু সম্পর্ক , যা মানুষ চোখের আড়াল থেকেও জীবনভর অন্তরে উপলব্ধিতে অনুভব করে। মাতা – পুত্রের সম্পর্কের মধ্যে নাম রং নেই। সূর্য্য
এই দুনিয়ার সবাই নিতে চায় সবসময়। দিনের আলোয়, রাতের অন্ধকারে সমানভাবে। সমাজে এইরকম মানুষ বেশি। গিজগিজ করছে চারপাশে। তাদের দেবার চাইতে, নেবার নেশার জোর অনেক। অমুক তমুক নেশা বা ইন্টারনেট
আমি এগিয়ে দেখি কুতুব ও উপস্থিত । আমায় সাত তাড়াতাড়ি ফিরতে দেখে ও অবাক হলো।বললো,”খাওনি?” আমি হেসে বললাম,”হাসপাতালের খাবার রোগীর মুখে রোচেনা গো।রোগীরা সবাই বাধ্য হয়ে খায়।” ও কাতর হলো,”তুমি
মধ্যাহ্ন ভোজে বসেছি। সামনের টেবিলে ঢাকা দেওয়া পাত্রে ধোঁয়া ওঠা স্যুপ রয়েছে। খাওয়ার প্রবৃত্তি নেই।যাহোক, বাটিতে অল্প পরিমাণে স্যুপ তুলে নিলাম। একটু পরে (ডাক্তারের মতো) সাদা রঙের লম্বা অ্যাপ্রোন গায়ে,
তেতলায় লিফট থেকে বেরিয়ে সোজা আমার ঘর।মাঝে লম্বা টানা বারান্দা।একপাশে দেয়াল ও অন্যান্য কক্ষের দরজা আরেক পাশে কাঁচের ঠেলা পাল্লা দিয়ে ঘেরা।দেয়ালে একটু পরপরই সোনালি ফ্রেমে ঝোলানো বিখ্যাত শিল্পীর দামি