1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০২৪, ০১:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

নুসরাতের রইল না কেউ, সকালে মারা গেলেন মা-বোন বিকেলে বাবা

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৫ মে, ২০২২
  • ১৪১ বার

রাজশাহীর পবায় মাটিবাহী ট্রাক্টরের সঙ্গে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে বাবা-মা-মেয়েসহ চারজন নিহত হয়েছেন। রোববার (১৫ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের আমান কোল্ডস্টোরের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিকা ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের আক্তার হোসেন (৩৫) একটি মোটরসাইকেলে তার স্ত্রী বিথি (৩৩) ও কন্যা মরিয়ম জান্নাতকে (৪) নিয়ে রোববার সকালে রাজশাহীর দিকে আসছিলেন। ওই সময় অপর একটি মোটরসাইকেলে নওগাঁর মান্দা থানার বাসিন্দা আব্দুল মান্নান (৪৮) রাজশাহী শহর থেকে গ্রামের বাড়ি মান্দার দিকে যাচ্ছিলেন।
পুলিশ জানায়, রাজশাহী-নওগাঁ সড়কের নওহাটা এলাকার আমান কোল্ডস্টোরের সামনে মাটিবাহী ট্রাক্টর পবার দিকে আসছিল। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই ট্রাক্টরের সঙ্গে দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আব্দুল মান্নান ও মরিয়ম জান্নাত মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় আক্তার হোসেন ও তার স্ত্রী বিথিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিথিকে মৃত ঘোষণা করেন। তার স্বামী আক্তার হোসেনকে হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আক্তার হোসেনও মারা যান।

নিহত আক্তারের খালাতো ভাই জাফর ইকবাল জানান, আক্তার নিয়ামতপুর উপজেলার একজন দলিললেখক। তার পরিবারের বড় মেয়ে নুসরাত জাহান ছাড়া সবাই মারা গেল। বড় মেয়ে নুসরাত জাহান (১২) বাড়িতে থাকায় সে বেঁচে গেল। স্ত্রী বিথির চিকিৎসার জন্য নিয়ামতপুর থেকে রাজশাহীতে আসছিলেন আক্তার। চিকিৎসাও হলো না। জীবনগুলোও নিভে গেল।

পবা থানার ওসি ফরিদ উদ্দীন বলেন, সংঘর্ষে বাবা-মা-মেয়েসহ দুটি মোটরসাইকেলে থাকা চারজনই মারা গেছেন। এদের মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে দুজন হাসপাতালে মারা যান। দুর্ঘটনার পর ট্রাক্টরচালক পালিয়ে গেছেন। ঘটনার কোনো প্রত্যক্ষদর্শী নাই। এ কারণে কীভাবে সংঘর্ষ হয়েছে তা জানা যায়নি। লাশ মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এ জাতীয় আরো সংবাদ