1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

মোবাইল অ্যাপে কেনা হবে ২,৮২৬ টন ধান

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৫৯৪ বার

যশোর সদর উপজলায় এবার আমন মৌসুমে পরীক্ষামূলকভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে কৃষকের কাছ থেকে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ধান কেনার প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার শহরের খাদ্যগুদামে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনার মাধ্যমে এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন জেলা প্রশাসক মোহম্মদ শফিউল আরিফ ও খাদ্য গুদামের উপ-খাদ্য পরিদর্শক আলাউদ্দীন।

এদিন সদরে ২ হাজার ১২১ কৃষকরে কাছ থেকে ২ হাজার ৮২৬ টন ধান সরকারিভাবে ক্রয় করবে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।

যশোর জেলা কৃষি অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর জেলায় আমন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৫ লাখ ৮৩ হাজার ৯০৫ মেট্রিক টন। অ্যাপের মাধ্যমে জেলায় ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ১৫ হাজার ২৩০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে সদরে ২ হাজার ৮২৬ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কৃষক যাতে ধানের ন্যায্যমূল্য পায়, সে কারণে প্রতিবছরই সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ করে খাদ্য বিভাগ। চলতি আমন মৌসুমেও ধান সংগ্রহের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। তবে যশোর সদর উপজেলায় পরীক্ষামূলকভাবে অ্যাপের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে এবার সংগ্রহ করা হবে ধান।

এজন্য সদর উপজেলায় কৃষকদের মোবাইল ফোনে ‘কৃষকের অ্যাপ’ নামে অ্যাপটি ডাউনলোড করে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করার কার্যক্রম শুরু হয় ১২ ডিসেম্বর। এটা শেষ হয়েছে। এরপর কৃষকরা ধানের নাম, জমির পরিমাণ, কতটুকু ধান বিক্রি করতে চান, তা জানিয়ে ঘরে বসেই ধান বিক্রির আবেদন করতে সময় ছিল ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে ৯ হাজার কৃষক আবেদন করেন।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইব্রাহিম জানান, আবেদনের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করা হয়। তালিকার মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে ২ হাজার ১২১ জন কৃষককে নির্বাচন করা হয়। নিবন্ধন, বিক্রির আবেদন, বরাদ্দের আদেশ ও মূল্য পরিশোধের সনদ সম্পর্কিত তথ্য এবং বিক্রির জন্য গুদামে যাওয়ার তথ্য এসএমএসের মাধ্যমে কৃষকদের জানিয়ে দেয়া হয়েছে।

 

এ জাতীয় আরো সংবাদ