1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ১৮ মার্চ ২০২৩, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
অস্ট্রেলিয়ায় আ’লীগ নেতা চুন্নুর শোক সভা ও শহীদ দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠান জানুয়ারিতে সড়কে ঝরেছে ৫৮৫ প্রাণ অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আলোচনা সভা সিরাজদিখানে অযত্ন অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী, দেখার কেউ নেউ! জনস্বার্থে দেওয়া স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকের উপর হামলা! তৃণমূল সাংবাদিক মহল ক্ষুব্ধ। সিরাজদিখানে শেখ সাহেব খ্যাত রশিদ মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বরণ সভা! সিরাজদিখানে লাউ গাছ কেটে কৃষকের ক্ষতি সাধনের অভিযোগ! শেখ সাহেব খ্যাত রশিদ মাস্টারের ১৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ বিশ্বকাপ ফাইনাল ঘিরে ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার! ফাইনালের আগে মেসিকে ছেলের আবেগঘন চিঠি!

ইলিশ ধরতে নিষেধাজ্ঞা কাটলো

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০
  • ১৮৮ বার

প্রজনন মৌসুমের কারণে টানা ২২ দিনের অপেক্ষা শেষে আজ মধ্যরাত ১২টায় ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা কাটলো। গত ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা, বিক্রি, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ করে সরকার।

১৯৫০ সালের মাছ রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন (প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন ফিস অ্যাক্ট, ১৯৫০) অনুযায়ী প্রতি বছর ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমের একটি নির্দিষ্ট সময় ইলিশ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

১৯৮৫ সালের মাছ রক্ষা ও সংরক্ষণবিধি (প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন ফিস রুলস, ১৯৮৫) অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে কমপক্ষে এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড পেতে হবে। দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলে শাস্তি দ্বিগুন হবে।

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় এ সময়ে অনেক জেলেকে জেল-জরিমানা করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে অবৈধ জাল।

নিষিদ্ধ সময়ে সারাদেশের মাছের ঘাট, মৎস্য আড়ত, হাট-বাজারে অভিযান চালানো হয়েছে। প্রশাসন, পুলিশ, র‌্যাব, নৌপুলিশ, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, কোস্টগার্ডসহ সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন ও তদারকির জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি টিম কাজ করে।

অন্যদিকে, ঢাকা মহানগরের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র, আড়ত, বাজার, সুপারশপ ও ইলিশ মাছ প্রাপ্তির সম্ভাব্য স্থানে দৈনিক নজরদারি ও অভিযান পরিচালনা এবং প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য মৎস্য অধিদফতর গঠিত ৮টি মহানগর মনিটরিং টিম কাজ করেছে।

অপরদিকে, ইলিশ সম্পৃক্ত ৩৬ জেলায় প্রশাসন এবং জেলা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে যথাযথভাবে অভিযান পরিচালনা হচ্ছে কি না- হাট-বাজারে ইলিশ মাছ ক্রয়-বিক্রয় কিংবা মজুত ও পরিবহন হচ্ছে কি না এবং সংশ্লিষ্ট এলাকায় বরফকল বন্ধ আছে কি না, সে বিষয়ে অভিযানিক এলাকা পরিদর্শন ও তদারকির জন্য মন্ত্রণালয়ের ২২ জন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন জেলার দায়িত্ব দেয়া হয়।

এছাড়া সংশ্লিষ্ট এলাকায় সার্বক্ষণিক অবস্থান করে মাঠ পর্যায়ে পরিচালিত অভিযান ও মোবাইল কোর্ট এবং ভিজিএফ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও তদারকিসহ প্রতিদিন মৎস্য অধিদফতরে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাঠানোর জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে মৎস্য অধিদফতরের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত ৫টি বিভাগীয় মনিটরিং টিম কাজ করেছে।

বিভাগীয় মনিটরিং টিম, জেলা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে মাঠ পর্যায়ে পরিচালিত অভিযান ও মোবাইল কোর্ট এবং জেলেদের ভিজিএফ বিতরণ কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়ের জন্য মৎস্য অধিদফতর গঠিত ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় মনিটরিং কমিটি কাজ করেছে।

এ জাতীয় আরো সংবাদ