1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ১০:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
অস্ট্রেলিয়ায় আ’লীগ নেতা চুন্নুর শোক সভা ও শহীদ দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠান জানুয়ারিতে সড়কে ঝরেছে ৫৮৫ প্রাণ অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আলোচনা সভা সিরাজদিখানে অযত্ন অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী, দেখার কেউ নেউ! জনস্বার্থে দেওয়া স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকের উপর হামলা! তৃণমূল সাংবাদিক মহল ক্ষুব্ধ। সিরাজদিখানে শেখ সাহেব খ্যাত রশিদ মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বরণ সভা! সিরাজদিখানে লাউ গাছ কেটে কৃষকের ক্ষতি সাধনের অভিযোগ! শেখ সাহেব খ্যাত রশিদ মাস্টারের ১৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ বিশ্বকাপ ফাইনাল ঘিরে ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার! ফাইনালের আগে মেসিকে ছেলের আবেগঘন চিঠি!

হাসপাতাল কর্মচারীদের মারধরে এএসপি আনিসুলের মৃত্যু

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০২০
  • ১৯৪ বার

রাজধানীর আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আনিসুল করিম শিপনকে মারধর করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মোট ৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে শেরেবাংলা থানা পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে হাসপাতালের ব্যবস্থাপকও রয়েছেন।

সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিমকে টেনে-হিঁচড়ে ও ধস্তাধস্তি করে একটি কক্ষে নিয়ে যায় হাসপাতালের ছয় স্টাফ। দ্বিতীয় তলার ওই কক্ষে নেওয়ার পর তাকে মেঝেতে উপুর করে চেপে ধরা হয়। তাকে সেখানে ধস্তাধস্তির সময় মারধরও করা হয়। ধস্তাধস্তির ঠিক ৪ মিনিটের মাথায় একেবারে নিস্তেজ হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা।

সোমবার (৯ অক্টোবর) সাড়ে ১১টার দিকে সিনিয়র এএসপি আনিসুল করিমকে হাসপাতালে নেয়া হয়, আর ১২টার মধ্যে ওই হাসপাতালে তিনি মারা যান। এদিকে মরদেহ উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হলে বিকালে মৃত আনিসুলের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।

হাসপাতালের দ্বিতীয় তলার কক্ষে থাকা ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায় এএসপি আনিসুল করিমকে টেনেহিঁচড়ে নেওয়া ও ধস্তাধস্তি এবং মারধরের চিত্র ওই ফুটেজে স্পস্ট দেখা গেছে। ফুটেজটি আলামত হিসেবে পুলিশ উদ্ধার করেছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি, হাসপাতালের স্টাফদের ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে এএসপি আনিসুল করিমের মৃত্যু হতে পারে। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে না পেয়ে নির্দিষ্ট করে কিছুই বলা সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়াও হাসপাতালের স্টাফসহ ৬/৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, নিহত আনিসুল করিম ৩১তম বিসিএসে পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান। সর্বশেষ তিনি বরিশাল মহানগর পুলিশে ট্রাফিক বিভাগের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। তিনি এক সন্তানের জনক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের ৩৩ ব্যাচের ছাত্র ছিলেন তিনি।

এ জাতীয় আরো সংবাদ