1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

মন্ত্রীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে ছুটলেন মেয়র

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ২৭৮ বার

আগে পরে পুলিশের গাড়িবহর, মন্ত্রী কিংবা মেয়রের চলাচলে এমনই দৃশ্যে পরিচিত নগরবাসী। কিন্তু গাজীপুরে দেখে গেছে ভিন্ন এক চিত্র।

চলমান উন্নয়ন কাজ এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য মন্ত্রী ও মেয়র কোনাবাড়ির জরুন এলাকায় আসার কথা ছিল শনিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায়। সেই কারণে আগেই উপস্থিত হন স্থানীয় কাউন্সিলর, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

নির্ধারিত সময়ে মন্ত্রী ও মেয়র জেলা প্রশাসকসহ উপস্থিত হয়ে দেখতে পান নির্মাণাধীন রাস্তায় গাড়ি চলার অযোগ্য। মন্ত্রীকে নিয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন মেয়র। কেউ কিছু বুঝার আগেই এক সফর সঙ্গীর মোটরসাইকেল চেয়ে নিয়ে তাতে উঠে পড়েন তিনি। মেয়র নিজে চালকের আসনে বসে পিছনে মন্ত্রীকে বসিয়ে প্রটোকল ছাড়াই ছুটেন কাজ পরিদর্শনে।

অন্য আরেকটি বাইকে ছুটেন ডিসি। সফর সঙ্গীদের কেউ একজন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে নিয়ে গাজীপুরের মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম মোটরসাইকেল ছুটছেন এমন ছবি কেউ একজন তুলে পোস্ট করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। মুহূর্তেই ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়। স্থানীয়ভাবে বিষয়টি নিয়ে চলে বেশ আলোচনা।

সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের কথা হয়। তারা প্রতিবেদককে জানান, এমন দৃশ্য বিরল। প্রতিনিটি জনপ্রতিনিধি এমন আন্তরিক হলে উন্নয়নের ধারায় হয়তো এ দেশেটা আরও বেশি এগিয়ে যেতো। তবে স্থানীরা এটাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন।

৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. কাউসার আহমেদ বলেন, ‘আমাদের রাস্তা ও ড্রেনের সমস্যা প্রকট। খেলার মাঠ ও গণকবরস্থান নেই। মেয়রের উদ্যোগে ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে জরুন পল্লী বিদ্যুৎ থেকে নদীরপাড় (নামাপাড়া) পর্যন্ত সড়ক ও ড্রেনের কাজ চলমান রয়েছে। তাছাড়া, নদীর পাড়ে ১.১৮ একর খাস জমিতে কবরস্থান এবং সম্প্রতি উদ্ধার হওয়া ৪.৮১ একর জমিতে খেলার মাঠ, কমিউনিটি সেন্টার, কাউন্সিলর কার্যালয় ও স্কুল নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন মেয়র। এই কারণে তিনি মন্ত্রীকে নিয়ে আসেন।’

এদিকে, মোটরসাইকেলে চারপাশে নেতাকর্মীর ভিড় না থাকায় ও খুব সাধারণভাবে এলাকায় আসায় উৎসুক জনতার কৌতূহলী দৃষ্টি ছিলো তাদের ঘিরে। এলাকাবাসী বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

সুত্রঃ রাইজিং বিডি

এ জাতীয় আরো সংবাদ