1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসা যন্ত্রণাদায়ক : জয়া আহসান

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৩৭০ বার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী অভিনেত্রী জয়া আহসান। দুই বাংলা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন এই অভিনেত্রী। বর্তমানে কলকাতার সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। জয়া অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘রবিবার’। এতে প্রসেনজিতের সঙ্গে জুটি বেঁধে পর্দায় হাজির হন তিনি। এটি মুক্তির পর সমালোচকদের দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছেন জয়া।

কলকাতার গুণী নির্মাতা কৌশিক গাঙ্গুলি, সৃজিত মুখার্জি, অরিন্দম শীল, অতনু ঘোষ, শিবুপ্রসাদ মুখার্জি, নন্দিতা রায়, বিরসা দাশগুপ্তসহ অনেক পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছেন জয়া। অনেকে বলেন, কলকাতার নায়িকাদের ঘুম হারাম করেছেন বাংলাদেশের এই শিল্পী!
জয়া বেছে বেছে সিনেমায় অভিনয় করেন। যাতে কোনো না কোনো মেসেজ থাকে। অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। কিন্তু একটি থেকে আরেকটি একেবারেই আলাদা। এটা কীভাবে সম্ভব? এমন প্রশ্নের জবাবে জয়া আহসান টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন—‘এক্ষেত্রে চিত্রনাট্য আমাকে খুব সহযোগিতা করে। তাছাড়া দীর্ঘ অভিনয়ের অভিজ্ঞতাও দক্ষতা বৃদ্ধি করে। কিন্তু একাগ্রতা আমাকে অনেক সাহায্য করে। শুটিংয়ের সময়ে এখনো আমি মুঠোফোন সঙ্গে না রাখার চেষ্টা করি। অভিনয় করার সময় আমি ভিন্ন একটি জগতে থাকি!’

জয়া আহসান প্রতিটি চরিত্র হৃদয়ে ধারণ করেন। এজন্য শুটিং শেষ হলেও তা থেকে বেরিয়ে আসতে অনেকটা সময় লাগে। বিষয়টি উল্লেখ করে জয়া আহসান বলেন—‘আমি সেরিব্রাল অ্যাক্টিংয়ে বিশ্বাস করি। যদি চরিত্র অনেক গভীর হয়, তবে তা থেকে বেরিয়ে আসা অনেক যন্ত্রণাদায়ক। কাজের মধ্যে নিজেকে আবিষ্কার করি। আপনি যদি জানতে চান, প্রকৃত জয়া কে? তবে আপনাকে আমি বুঝাতে পারব না। প্রতিটি চরিত্র নিজ নিজ ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি চরিত্রের আকর্ষণ ও গভীরতার উপর নির্ভর করে। শুরুতে চরিত্রে মিশে যেতে সময় লাগে। কিন্তু চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসতে আমার এক থেকে দুই মাস সময় লাগে।’

এ জাতীয় আরো সংবাদ