পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ইভ্যালির ধানমন্ডির কার্যালয়ের সামনে বকেয়া টাকার জন্য ভিড় করছে। পাশাপাশি পণ্য ও অর্থ ফেরত না পাওয়া গ্রাহকেরাও এ কার্যালয়ে ভিড় শুরু করেছেন। তবে ইভ্যালির কার্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। হটলাইন নম্বরেও ফোন করে কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন গ্রাহকেরা।
এদিকে একে একে ইভ্যালির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছে পণ্য সরবরাহকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান (মার্চেন্ট)। গত দুই দিনে এসব প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকদের খুদে বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দিচ্ছে, ইভ্যালির দেওয়া ভাউচারে তারা আর পণ্য সরবরাহ করবে না। কারণ তারা ইভ্যালির কাছ থেকে পণ্যের দাম পাচ্ছে না। ইভ্যালির ভাউচারে পণ্য সরবরাহ না করার কথা জানানো প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে রঙ, জেন্টল পার্ক, ট্রেন্ডস, আর্টিসানসহ আরও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান।
ইভ্যালির সঙ্গে পণ্য সরবরাহকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান (মার্চেন্ট) সম্পর্ক ছিন্ন করছে। গত দুই দিনে এসব প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকদের জানিয়েছে, ইভ্যালি’র দেয়া ভাউচারে আর পণ্য সরবরাহ করা হবে না। অভিযোগ রয়েছে, ইভ্যালি’র কাছ থেকে পণ্যের দাম পাওয়া যাচ্ছে না।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ অন্যান্য মাধ্যমে এ সংক্রান্ত খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। মেহেদী মাসুদ নামে একজন গ্রাহক ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ইভ্যালি’ হাওয়া হয়ে গেছে? আমি এবং ‘মাদল’ ইভ্যালির কাছে মোটা অংকের টাকা পাব। আজ সকালে যোগাযোগ করতে গিয়ে দেখি, অফিসে তেমন কেউ নেই। সবার ফোন বন্ধ!
তবে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী (সিইও) মো. রাসেল শুক্রবার দুপুরে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে দাবি করেছেন, ‘ইভ্যালি বাড়ি থেকে কাজ করছে। সমস্ত কার্যক্রম সুচারুভাবে চলছে।’