1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

ভারতের চেয়ে তিন গুণ বড় ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা বাজেট দিল চীন

দিনলিপি নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৫ মার্চ, ২০২২
  • ১৬৮ বার

চীনের প্রতিরক্ষা বাজেট ৭.১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এ বছর ১.৪৫ ট্রিলিয়ন ইউয়ান (প্রায় 229 বিলিয়ন মার্কিন ডলার) হবে। করোনাকালীন সংকটময় অর্থনৈতিক সময়ে গত শুক্রবার বেইজিংয়ের ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের সভার শুরুতে এই বিশাল বাজেটের ঘোষণা দেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং। এবারের প্রতিরক্ষা বাজেটটি হবে ভারতের চেয়ে তিন গুন বড়।

প্রতিরক্ষামূলক প্রকৃতির চীন একটি জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি অনুসরণ করে। জাতীয় কংগ্রেসের সভায় রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, প্রতিরক্ষা ব্যয় যতই বৃদ্ধি করা হোক বা তার সশস্ত্র বাহিনীকে যত আধুনিক করাই হোক না কেন, চীন কখনই আধিপত্য, প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্র হতে চাইবে না। চীনের এই নীতি আমেরিকার প্রতিরক্ষা নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত। চীনের বর্ধিত প্রতিরক্ষা ব্যয় তাদের সামরিক বাহিনীকে উন্নত প্রশিক্ষণ এবং আরও উন্নত সরঞ্জাম সরবরাহ করতে সহায়তা করে। এই বর্ধিত ব্যয় মহামারি এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো অপ্রচলিত নিরাপত্তা হুমকি মোকাবেলায় সামরিক বাহিনীকে সহায়তা করে।

২০২০ সালে যখন উহান কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের দ্বারা প্রবলভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিল, তখন চীনা সামরিক বাহিনী মহামারী লড়াইয়ে সহায়তা করার জন্য ৪০০০ জনেরও বেশি চিকিৎসক পাঠিয়েছিল। চীনের জাতীয় প্রতিরক্ষা আইন অনুসারে, সামরিক কর্মীদের জরুরী উদ্ধার এবং দুর্যোগ ত্রাণে অংশ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

গত বন্যায় প্লাবিত চীন জুড়ে ৭০০০০ সৈন্য পাঠানো হয়েছিল এবং তারা ২১০০০০-এরও বেশি লোককে উদ্ধার করে নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে এবং প্রায় ৮০০০ রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছে। ২০১৭ সালে, চাইনিজ পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) ম্যাকাও গ্যারিসন এই অঞ্চলে টাইফুন ধ্বংসযজ্ঞের পর স্থানীয় দুর্যোগ ত্রাণ প্রচেষ্টা জোরদার করতে সৈন্য পাঠিয়েছিল।

চীনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে বলা হয়, দেশের সুরক্ষা ব্যবস্থাকে মজবুত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। একই সঙ্গে লালফৌজের আধুনিকরণের বিষয়টিও আমরা যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। এই বরাদ্দ বৃদ্ধির ফলে আগামীতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার হাত ধরেই চীনের সামগ্রিক অর্থব্যবস্থাও উন্নতির দিকে এগোবে।

এ জাতীয় আরো সংবাদ