1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪, ০৯:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রোজায় স্কুল বন্ধ রাখার আদেশ বহাল, আপিল শুনানি মঙ্গলবার ফলের গায়ে শুল্কের আগুন, ইফতারের প্লেটে উঠবে না সবার যেখানেই যাই শুনি হাসপাতালে ডাক্তার থাকে না : স্বাস্থ্যমন্ত্রী ভারতকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ আগুনে পোড়া ভবনে মানুষের আতঙ্কভরা চোখ অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের আয়োজনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও আমার কিছু কথা।। মোহাম্মদ রোমান হাওলাদার সিরাজদিখানে চাপাতির ভয় দেখিয়ে মোবাইল ছিনতাই, ছাত্রলীগ সভাপতির ভাইসহ গ্রেফতার-৪ সিরাজদিখানে শহীদ মিনারে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে যুবলীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে মারামারি,ছবি তোলায় দুই সাংবাদিকে পিটিয়ে আহত! সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের দুই বছর মেয়াদে নির্বাচন সম্পন্ন সভাপতি মোক্তার সম্পাদক মাসুদ!

সিরাজদিখানে মজুদ কৃত আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক!

মোহাম্মদ রোমান হাওলাদার
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২
  • ৮৯ বার

মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ১০ টি হিমাগারে গত বছরের প্রায় ৫৫ লক্ষ ৫৯ হাজার ৫শ বস্তা আলু এখনো বিক্রি হয়নি। ফলে লোকসানের মুখে পড়েছেন সিরাজদিখানের প্রায় ১০ হাজার আলু চাষী ও মজুদকারী। গত মৌসুমে বৃষ্টির কারণে দুই দফায় আলুর বীজ বপন করায় কৃষকের উৎপাদন খরচ পড়েছে অনেক বেশি। তাই খরচ পুষিয়ে নিতে অনেক কৃষক হিমাগার গুলোতে আলু মজুদ করেন। কিন্তু আলুর দাম পাইকারি বাজারে বাড়েনি। এতে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ১০ টি হিমাগারে সংরক্ষিত আলু নিয়ে এখন কৃষক বিপাকে পড়েছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি বস্তা (৫০কেজী)আলু উৎপাদন করতে কৃষকের প্রায় ১১শ টাকা থেকে ১২শ টাকা খরচ হলেও চলতি নভেম্ভর তা বস্তা প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৭শ টাকা দরে। এতে বস্তা প্রতি লোকসান হচ্ছে ৩ শ থেকে ৪ শ টাকা। বর্তমানে উপজেলার ১০ টি হিমাগারে ৫৫ লক্ষ ৫৯ হাজার ৫শ বস্তা আলু মজুত রয়েছে যা আলু চাষীদের ক্ষতির পরিমান ক্ষতির পরিমান প্রায় ২২ কোটি টাকা। কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গেলো মৌসুমে এ উপজেলায় ৯ হাজার ১ শ পঞ্চাশ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়। উৎপাদন হয়েছিল ২ লক্ষ ৮০ হাজার মেট্রিক টন। বেশি দামের আশায় কৃষক বেশির ভাগ আলু হিমাগারগুলোতে মজুদ করেছিলেন।

উপজেলার সম্রাট কোল্ডস্টোরের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের কোল্ডস্টোরেজের ধারণ ক্ষমতা ১ লাখ ৯০ হাজার বস্তা। এ পর্যন্ত ৬১ হাজার বস্তা আলু বিক্রি হয়েছে। এখনও ১ লাখ ৩৫ হাজার বস্তা আলু রয়ে গেছে।

সিরাজদিখান উপজেলা কৃষিকর্মকর্তা মো.আবু সাইদ শুভ্র বলেন,বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় জেলাতেই আলু চাষ হয়,সিরাজদিখানে চাহিদা অনুযায়ী আলু উৎপাদন বেশী হয় যে কারনে কৃষকরা আলুর দাম পাচ্ছে না । সিরাজদিখানের আলু চাষীদের প্রতি আমাদের পরামর্শ হলো তারা যেন আলুর পরিবর্তে সর্ষে ও ভুট্রা চাষ করে তাহলে তেলের ঘাটতি ও কিছুটা কমে যাবে ।

 

এ জাতীয় আরো সংবাদ