করোনাভাইরাস কোনো কোনো রোগীর শ্বাসতন্ত্রে পাঁচ সপ্তাহের বেশি পর্যন্ত থাকতে পারে। কিছু কিছু রোগীকে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ দেয়ার পরও ভাইরাসের জীবনকাল কমে যায়নি। সম্প্রতি দ্য ল্যানচেট মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে গোটা বিশ্বের অনেকে দেশেই চলছে লকডাউন। এ কারণে লাখ লাখ মানুষ গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। এই সময় শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য নানা ধরনের নিয়ম মেনে চলা জরুরি। তার
চীনের হুবেইপ্রদেশের উহান শহর উৎপত্তি করোনাভাইরাস সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের কোনো ভ্যাকসিন বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ বের হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
ঋতু বদলের এই সময়ে ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি দেখা দেয়া খুব স্বাভাবিক চিত্র। এদিকে করোনার আতঙ্কে কোণঠাসা মানুষ। তাই সর্দি-কাশি হলেই কি ঘরে বন্দি থাকতে হবে? নাকি সাধারণ অসুখ মনে করে
শরীরের ৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। শরীরে পানির স্বাভাবিক পরিমাণ বজায় রাখা খুবই জরুরি। রাতে ঘুমানোর আগে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। আর রাতে ঘুমানোর পর বেশ কয়েক ঘটনা শরীরে
শীত শেষ হয়ে শুরু হচ্ছে বসন্ত। তার সঙ্গে আগমন ঘটেছে ফলের রাজা আমের। আম সবাই খেলেও এই পাতার পুষ্টিগুণের কথা আমরা অনেকেই জানি না। বাতব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখবে আমপাতা।