1. successrony@gmail.com : Mehedi Hasan Rony :
  2. arif_rashid@live.com : Arif Rashid : Arif Rashid
  3. meherunnesa3285@gmail.com : Meherun Nesa : Meherun Nesa
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চার দিনের সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি দিলেন আ’লীগ নেত্রী রাফির উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত তমা ক্ষুধা মেটেনি রিয়াল সভাপতির, নজর ১৬তম শিরোপায় আমরা দ্বিতীয় স্যাটেলাইটের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিকে দুটি গাড়ি ও ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন আজিজ এমপি আনারের বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ মাসে ১ দিন কিংবা সাপ্তাহে ১ দিন নয়,২৪ ঘন্টা আমি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই-মঈনুল হাসান নাহিদ! সিরাজদিখানে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

সিরাজদিখানে টানা বৃষ্টিতে ১০ হাজার কৃষকের স্বপ্ন ভঙ্গ!

মোহাম্মদ রোমান হাওলাদার
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২০১ বার

দেশের সবচেয়ে বেশি আলু উৎপাদনকারী অঞ্চল হিসেবে খ্যাত মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে কৃষকদের চোখে এখন কষ্টের পানি। ২ দিনের টানা বৃষ্টিতে সিরাজদিখান উপজেলার আলু ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ উপজেলার প্রায় ১০ হাজার আলু চাষী এখন বিপদগ্রস্থ। টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে তাদের স্বপ্ন। লগ্নি করে এবং সুদে টাকা এনে আলু ফসল রোপণ করেছেন অনেক কৃষকরা। সেই আলু এখন কৃষকের গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চাষিরা বলছেন, গত এক সপ্তাহর মধ্যে যারা আলুর বীজ রোপণ করেছিল তারা বেশ ক্ষতির আশংঙ্কায় রয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র মতে, এবার ৯ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে। যার মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আলু রোপণ করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্ঠি হয়েছে।

সরেজমিন দেখা গেছে উপজেলার বেশীরবাগ জমি বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে । এখনো বৃষ্টি হচ্ছে । বৃষ্টি থামলে কৃষকরা তাদের আলু জমি থেকে পানি সেচের মেশিন লাগিয়ে জমির পানি নিষ্কাশন করবে । উপজেলার কেয়াইন ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের আলু চাষী জাকির হোসেন বাবু বলেন ‘এবার আমি সাড়ে ৯ হেক্টর জমিতে আলুর বীজ লাগিয়েছি। সার, শ্রমিক খরচ ও জমি চাষ খরচসহ প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে আমার সব জমিই জলাবদ্ধতা সৃষ্ঠি হয়েছে। লাভের আশায় লগ্নি করে এবং আত্নীয়-স্বজনদের কাছ থেকে টাকা ধার এনে আলু চাষ করেছিলাম বৃষ্টি আমার সব কিছু শেষ করে দিল ।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার জানান,‘নিন্ম চাপ এবং অসময়ে বৃষ্টির কারনে সিরাজদীখানে আলু চাষীদের ক্ষতি হয়েছে তবে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে সিরাজদীখানে আলু বপন শুরু হয়েছিল । যে সকল জমিতে আলুর গাছ বা লতাপাতা গজিয়েছে সেই জমিতে ক্ষতি হওয়ার পরিমান কম আর যে সকল জমিতে সপ্তাহখানের মধ্যে লাগিয়েছে তাদের ক্ষতির পরিমান বেশী । তাছাড়া তাৎক্ষনিক সমাধানের জন্য আমাদের কৃষি অফিসের অনেক লোক কাজ করছে ।

 

এ জাতীয় আরো সংবাদ